Logo copy

জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন
টেকনোলজি ফাউন্ডেশন
সরকার নিবন্ধিত নং- S-13382

JIT-Foundation

প্রতিষ্ঠাতার বাণী

জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশন আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত একটি কল্যাণমূখী, অরাজনৈতিক, অলাভজনক, দাতব্য বেসরকারী সংস্থা। উন্নয়নশীল বাংলাদেশ গড়তে এবং ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১৫ সাল থেকে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে চলছে জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের, রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস এর সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন আইন XXI অব ১৮৬০ এর আওতায় যার রেজিষ্ট্রেশন নং S-13382. জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশনের উপর সরকার কর্তৃক অর্পিত ক্ষমতা বলে দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা গুলোতে বৃহত্তর সাংবাদিকতা, তথ্য প্রযুক্তি, হস্তশিল্প সহ আয়মূলক প্রশিক্ষণের লক্ষ্যে আঞ্চলিক কেন্দ্র ও প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। কারিগরী ভিত্তিক গবেষনা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের সকল পর্যায়ের দারিদ্র বিমোচন করা সামাজিক দায়িত্ব বলে মনে করে জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউনেডশন।

আমাদের কর্মসূচি

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা

সাংবাদিকতা একটি মুক্ত পেশা।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার বেশ উজ্জল। এই বিষয়ের মাধ্যমে সৃজনশীল কাজে নিজেকে যুক্ত করা। অত্যন্ত বৈচিত্র্যপূর্ণ এই বিষয়টি নিজেকে সৃষ্টিশীল হিসাবে গড়ে তোলে। প্রতিষ্ঠিত-স্বীকৃত ও সামনের সারির সংবাদমাধ্যমগুলোতে বরাবরই এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের কদর তুলনামূলকভাবে বেশি। আমাদের দেশে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যা। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা সহজেই এসব মিডিয়ায় তাদের প্লাটফর্ম তৈরি করার সুযোগ পাচ্ছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

তথ্য প্রযুক্তির যুগ বর্তমান বিশ্ব। তথ্য প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষ সাধনে বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের গড়ার প্রধান হাতিয়ার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। কৃষি, চিকিৎসা, পরিবেশ ও আবহাওয়া, গবেষণা, ব্যাংকিং, শিক্ষা, ব্যবসা সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি। তথ্য প্রযুক্তি বর্তমানে ক্যারিয়ারের একটি বড় ক্ষেত্রও বটে। আইটি এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে তাল মিলিয়ে তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে জনশক্তির চাহিদা আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি একটি বিশাল ক্ষেত্র।

স্বাস্থ্য ও গবেষণা

স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। জন্ম ও মৃত্যুর মাঝে মানুষকে তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীল হয়ে থাকতে হয়। এই উভয় প্রকার পরিবেশ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। স্বাস্থ্য সচেতনতা হলো কিছু অভ্যাসের আচরণ, যার দ্বারা আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারি। ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’- এটি একটি বহু পরিচিত বাক্য। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সকল নাগরিকের স্বাস্থ্য সচেতনতা দরকার। স্বাস্থ্য সচেতনতার নানা দিক গুলো নিয়ে এভাবে ভাগ করা যায়।

বাংলাদেশের সংস্কৃতি

একটি আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে সংস্কৃতির গুরুত্ব অপরিসীম। বিশ্বের ইতিহাসে বাংগালি ব্যতিক্রমী জাতি। ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম হয়। সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে বাংগালি ঠিক করে নেয় তার সাংস্কৃতিক আত্ম-পরিচয়।  বাংলাদেশের রয়েছে শত শত বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বাংলাদেশের সংস্কৃতি স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের কারণে স্বমহিমায় উজ্জ্বল। বাংলাদেশ পৃথিবীর সমৃদ্ধ সংস্কৃতির ধারণকারী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। দক্ষিণ

সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠী

পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, সুবিধা বঞ্চিত শিশু-কিশোর-নারী, প্রতিবন্ধী, নিরক্ষর এবং অসহায় মানুষের মুখে  হাসি ফোটাতে কাজ করবে জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশন। কখনো নিজ নিজ অবস্থান থেকে, কখনোবা সম্মিলিত ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে সকলের মুখে হাসি ফোটাবে। ঈদ, শীত সহ বিশেষ দিনগুলোতে  জীবনের যাঁতাকলে পিষ্ট হতে থাকা মানুষ গুলোকে নিয়ে কাজ করবে জার্নালিজম এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফাউন্ডেশন।